-
হ্যালো এভরিওয়ান!
-
আশা করি সবাই আজকে
-
এই ইভেন্ট এ এতক্ষণ পর্যন্ত যা হয়েছে
-
ঠিকঠাকভাবে ইনজয় করতে পারছেন এবং
-
আগামীতেও আমাদের পুরো ইভেন্টটা সুন্দরভাবে
-
শেষ করা পর্যন্ত অপেক্ষা করবেন।
-
আমি রাইদা তাসনিম
-
ফিমেল টিম কো-অর্ডিনেটর অফ
-
উইকিলাভস্ ফোকলোর বাংলাদেশ ২০২৫ কোর অর্গানাইজিং টিম।
-
আমি প্রজেক্ট কড়িকাঠের সাথে ছাড়াও
-
ভলেন্টিয়ারিং কাজের সাথে জড়িত আছি।
-
আমি আমার ইউনিভার্সিটির
-
স্টুডেন্ট ক্যারিয়ার ডেভেলপমেন্ট নিয়ে
-
Not Synced
আমি কাজ করছি এবং স্বেচ্ছায় রক্তদান কর্মসূচিতে আমার দলকে নিযুক্ত দিচ্ছি।
এটা ছিল আমার ছোট একটা পরিচিতি।
এখন আমাদের আজকের যেই আমার সেশনটা সেটা হচ্ছে ওপেন নলেজ এন্ড ফটোগ্রাফি নিয়ে।
তো........ ওপেন নলেজ শুনলেই ফার্স্টে কি আশে মাথায়?
যে ওপেন একটা জায়গা আছে আমি সেখানে ফ্রি অ্যাকসেস পাচ্ছি বা ফ্রিতে আমি কোনো কিছু নিতে পারছি।
তাহলে ওপেন নলেজ প্ল্যাটফর্ম বা ওপেন সোর্স প্ল্যাটফর্মগুলার আইডিয়াটা কিছুটা সিমিলার। বাট কিছুটা রেস্ট্রিকশন থেকে যায়।
তো আমরা যদি বইয়ের ভাষায়
আচ্ছা
আমরা যদি বইয়ের ভাষায় একটু বলতে যাই, তাহলে ওপেন নলেজ কী?
ওপেন নলেজ হচ্ছে নলেজ দ্যাট ইজ ফ্রি টু ইউজ, রিইউজ আন্ড রিডিস্ট্রিবিউট উইদাউট লিগাল, সোশাল অর টেকনোলজিকাল রেস্ট্রিকশন।
এটা আমরা নিয়েছি ইংলিশ উইকিপিডিয়া থেকে।
আমরা
..যারা হচ্ছে..
ওপেন নলেজ এক্টিভিস্ট, আমাদের মেইন মোটিভই হচ্ছে যে, আমরা মানুষকে জ্ঞান প্রোভাইড করবো বাট এটা হতে হবে ফ্রি।
বাট দেখা যায় যে, যারা হচ্ছে যে জ্ঞান প্রোভাইডার থাকেন, এগুলো হচ্ছে যে একটু রেস্ট্রিকশনে রাখতে চায়।
তো স্বাভাবিকভাবেই কেউ তার পরিশ্রম দিয়ে যেই কাজটা করতেছে সেটার আউটপুট একটা নিতে চাবে।
তো..আমরা হচ্ছে.. যে সেই দুইটা ব্যারিয়ার এর মধ্যে কিভাবে সংযোগ করা যায় সেটা নিয়েই কাজ করি।
এখন, ওপেন নলেজ প্ল্যাটফর্মগুলাতে আমরা যারা অথার বা ফটোগ্রাফাররা যদি কোনো কিছু পাবলিশ করেন, সেটা পাবলিশ করা হয় হচ্ছে ওপেন লাইসেন্সের আওতায়।
ওপেন লাইসেন্স এর আওতায় আপনি যখন কোনোকিছু পাবলিশ করতেছেন, সেটা আপনি একবার পাবলিশ করলে রিভোক করতে পারবেন না।
বাট একটা এডভান্টেজ হচ্ছে যে আপনার কাজটা পরবর্তীতে যে ব্যবহার করবে সে আপনাকে যদি রাইটফুলি ক্রেডিট না দিতে পারে তার বিরুদ্ধে আপনি কপিরাইট অ্যালিগেশনস দিতে পারবেন বা লিগাল অ্যাকশনস্ নিতে পারবেন।
বাট আপনার এই কাজ যেকোনো পারপাস এ, যেকোনো টাইমে ইউজ করতে পারবে, ইনক্লুডিং কমার্সিয়াল পারপাসেস।
এখন একটা চ্যালেঞ্জ নিয়ে যদি কথা বলি আজকের ইভেন্টটা যেহেতু ফটোগ্রাফি রিলেটেড তাহলে ফটোগ্রাফি নিয়েই যদি কথা বলি যারা এখানে ফটোগ্রাফাররা আছেন বেশিরভাগই আমরা হচ্ছেন প্রফেশনালস।
সো আমরা চাবো যে আমাদের ফটোগ্রাফির মাধ্যমেই আমরা কিছু একটা আউটপুট গেইন করি।
বাংলাদেশের মতো যেগুলো ডেভেলপিং কান্ট্রিস আছে, সেখানে ফটোগ্রাফিটা খুবই আন্ডারপেইড, আন্ডারভ্যালুড একটা প্রফেশন।
সো কেউই আসলে ঐরকম একটা মেন্টালিটি নিয়ে কাজ করবে না যে, আমি একটা ফ্রিতে আমার কাজ দিয়ে দিচ্ছি, বাট আমি ঐটার বিপরীতে কিছু পাচ্ছি না স্বাভাবিকভাবেই ।
তো এটাকে নিয়েই আমরা সামনে আরো কথা বলবো। বাট তার আগেই আমরা একটা জিনিস দেখাতে চাচ্ছি।
রায়হান আহমেদ ভাই
উনি হচ্ছেন আমাদের কড়িকাঠ.....
ওয়ান অফ আওয়ার কড়িকাঠ হিরোস।
উনি আজকে উপস্থিত নাই যদিও। কিন্তু ভাইয়ারটা না আমরা না সবার আগে একটা করতালি দিয়ে নেই।
আচ্ছা।
এই ছবিটা আশা করি এখানে উপস্থিত মোটামুটি সবাই দেখেছেন।
এটা ছিল জুলাই আন্দোলনের ওয়ান অফ দা আইকনিক ফটোস যেটা আমরা প্রজেক্ট কড়িকাঠের মাধ্যমে রায়হান ভাই বিভিন্ন
প্রজেক্ট কড়িকাঠ হচ্ছে রায়হান ভাইয়ের এই ছবিটা উইকিপিডিয়ার বিভিন্ন পেইজে পাবলিশ করে দেয়
এবং তার এই ছবিটা বাংলাদেশের কোটা রিফর্ম মুভমেন্টে গেলে আপনারা সবার আগে তার এই ছবিটা দেখতে পাবেন।
এবং এই ছবিটা পরবর্তীতে থাউজ্যান্ডস অফ টাইম ইন্টারন্যাশনাল মিডিয়া হাউসেস এটা ব্যবহার করেছে।
তাহলে বুঝতেই পারতেছেন যে উনার দেওয়া একটা ছোটো ডোনেশন কী পরিমানে হেল্প করসে আমাদের পুরো মুভমেন্টে।
ইন্টারন্যাশনাল একটা অ্যাপ্রিসিয়েশন পাওয়ার জন্যে বা আমাদের দেশে তখন কি হচ্ছিলো সেটা জানার জন্যে কী পরিমান হেল্প করসে।
এবং উনার এই ছবিটা ওয়ারল্ডওয়াইড এখন পর্যন্ত ২.২ মিলিয়ন টাইমস দেখা হয়েছে
উইচ ইজ আ হিউজ থিং ফর এনি ফটোগ্রাফার।
এন্ড ডেইলি অ্যাভারেজে এখনো ৭৪৩৮ বার এটা দেখা হচ্ছে সো আমরা ভাইয়ের জন্যে আরো একবার করতালি দিয়ে নেই।
[করতালি]
এটা হচ্ছে রায়হান ভাইয়ের ফেসবুক প্রফাইল।
উনার এই ছবিটা যতবার গণমাধ্যমে পাবলিশ করা হচ্ছে.... তো..রায়হান ভাই হচ্ছে...একটু একটু করে সেগুলা কালেক্ট করে তার ফেসবুক প্রফাইলে আপলোড করেন।
তো আমরা টিম প্রজেক্ট কড়িকাঠ হচ্ছে সবসময়ই অপেক্ষা করি ভাইয়া কখন আবার নতুন করে একটা কিছু এড করবেন।
সো ভাইয়াকে আমরা.. আমরা ভাইয়াকে নিয়ে খুবই খুবই প্রাউড ফিল করি এবং আশা করবো উনার মতো আরো ফটোগ্রাফারসরা এমন ছোটোখাটো ডোনেশন করতে থাকবেন।
তাদের ছোটোখাটো ডোনেশনের মাধ্যমে আসলে নিজের একটা ইনডিভিজুয়াল রিকোগনিশন তো হচ্ছেই প্লাস আপনি আপনার দেশকেও রিপ্রেজেন্ট করতে পারতেসেন ইন্টারন্যাশনালি।
এই যে এইটা হচ্ছে ভাইয়ার প্রোফাইলের একটা স্ক্রিনশট।
এখানে হচ্ছে সবগুলো গণমাধ্যমে ভাইয়ার ছবিগুলো ইউজ করা হয়েছে তার ছবি।
এখন আমরা হচ্ছে ভাইয়াকে জিজ্ঞেস করেছিলাম যে, "ভাইয়া আপনি যে এই কাজটা করছেন আপনি কি হ্যাপি?" এটা নিয়ে।
ভাইয়ার অ্যানসারটা ছিল কিছুটা এমন...
ভাইয়ার মেইন উদ্দেশ্যটা ছিলো যে উনার ছোট একটা ডোনেশনের মাধ্যমে উনি হচ্ছে ওপেন সোর্স প্ল্যাটফর্ম যেগুলা আছে যেমন : আমরা, প্রজেক্ট কড়িকাঠ, উইকিমিডিয়া, আরও যত সিস্টার প্রজেক্ট আছে সেগুলার মাধ্যমে ওপেন সোর্স কমিউনিটির আপরাইজিং করা।
যাতে আমাদের লোকাল যেই নলেজ আছে বা লোকাল যেই আমরা... আমাদের যাই আছে না কেন আমরা যাতে এটা ইন্টারন্যাশনালি শো-কেস করতে পারি।
এখন একটা কোয়েশ্চেন থেকে যায় যে, "হোএয়ার ডু উই স্ট্যান্ড?"
তাহলে এই পুরো সেশনটা জুড়ে